X HISTORY 2 MARKS
1. দেশীয় রাজ্যগুলির ভারতভুক্তি দলিল বলতে কী বোঝায় ? [ Madhyamik 2017 )
উড়ে:-১৯৪৭ খ্রিস্টাব্দে ভারত বিভাজনের পর বিভিন্ন দেশীয় রাজ্য ভারত সরকারের একটি চুক্তিপত্রে স্বাক্ষরের মাধ্যমে ভারতের অন্তর্ভুক্ত হয় । এই চুক্তিপত্র দেশীয় রাজ্যগুলির ভারতভুক্তির দলিল নামে পরিচিত । কাশ্মীরের মহারাজা হরি সিং ১৯৪৭ খ্রিস্টাব্দের ২৬ অক্টোবর এই দলিলে স্বাক্ষর করলে কাশ্মীর ভারতের অন্তর্ভুক্ত হয় ।
2. পত্তি শ্রীরামুলু কে ছিলেন ?
উড়ে:- পত্তি শ্রীরামুলু ছিলেন দক্ষিণ ভারতের একজন গান্ধিবাদী নেতা । মাদ্রাজ প্রদেশের তেলুগু ভাষাভাষী অঞ্চল নিয়ে পৃথক রাজ্য গঠনের দাবিতে তিনি ৫৮ দিন অনশন করে মৃত্যুবরণ ( ১৯৫২ খ্রি . ) করেন । ( Madam 2013 )
3. দার কমিশন ( ১৯৪৮ ) কেন গঠিত হয়েছিল ? [ Madhyamik 2019 ]
Answer:- ১৯৪৭ খ্রিস্টাব্দে ভারত স্বাধীনতা লাভের পর বিভিন্ন ভারতীয় অঙ্গরাজ্য এবং ভারতে যোগ দেওয়া বিভিন্ন দেশীয় রাজ্যগুলির সীমানা জাতি না ভাষার ভিত্তিতে নির্ধারিত হওয়া উচিত তা নিয়ে বিতর্ক দেখা দেয় । এই প্রশ্নের মীমাংসার উদ্দেশ্যে দার কমিশন ( ১৯৪৮ ) গঠিত হয় ।
4. রাজ্য পুনর্গঠন কমিশন ( ১৯৫৩ ) কেন গঠিত হয়েছিল ? [ Madhyamik 2018 )
Answer:- ১৯৫৩ খ্রিস্টাব্দে ফজল আলির নেতৃত্বে রাজ্য পুনর্গঠন কমিশন গঠিত হয় । এর মুখ্য উদ্দেশ্য ছিল— [ 1 ] রাজ্য পুনর্গঠন করা হবে কি না বা হলেও এর ভিত্তি কী হবে তা ঠিক করা । [ 2 ] রাজ্য ও কেন্দ্রশাসিত অঞ্চল গঠন এবং ভাষাভিত্তিক রাজ্য পুনর্গঠনের সুপারিশ করা ।
5. কোন্ সময়কে ‘ পুনর্বাসনের যুগ ' হিসেবে চিহ্নিত করা হয় অথবা , ‘ পুনর্বাসনের যুগ ' বলতে কী বোঝ ? [ ABTA Test 2016 )
Ans- ১৯৪৭ খ্রিস্টাব্দে দেশভাগ হওয়ার পর থেকে পাকিস্তানের প্রচুর সংখ্যালঘু মানুষ উদ্বাস্তু হয়ে ভারতে আশ্রয় নেয় । ভারত সরকার প্রথম পাঁচ বছর যথেষ্ট গুরুত্ব দিয়ে এই উদ্বাস্তুদের পুনর্বাসনের ব্যবস্থা করেন । এজন্য ১৯৪৭ থেকে ১৯৫২ খ্রিস্টাব্দ পর্যন্ত সময়কালকে ‘ পুনর্বাসনের যুগ ’ হিসেবে চিহ্নিত করা হয় । ‘
6. ১৯৫০ সালে কেন নেহরু - লিয়াকৎ চুক্তি স্বাক্ষর হয়েছিল ? ( Madhyamik 2017 ]
Ans- ভারত ও পাকিস্তানের মধ্যে শান্তিপূর্ণ সম্পর্ক স্থাপন , উভয় দেশের উদ্বাস্তুদের তাদের মাতৃভূমিতে ফিরিয়ে নেওয়া , ফিরে যাওয়া উদ্বাস্তুদের পৈতৃক সম্পত্তি ফিরিয়ে দেওয়া , অপহৃতা উদ্বাস্তু নারীদের ফিরিয়ে দেওয়া সংখ্যালঘুদের অধিকার সুনিশ্চিত করা প্রভৃতি উদ্দেশ্যে ১৯৫০ খ্রিস্টাব্দে ভারত ও পাকিস্তানের মধ্যে নেহরু - লিয়াকৎ চুক্তি স্বাক্ষরিত হয় ।
7. 13 ‘ ‘ লাইন অব কন্ট্রোল ' ( LOC ) কী ?
Ans- আত্মপ্রকাশের পর ১৯৪৭ খ্রিস্টাব্দে স্বাধীন ভারত ও পাকিস্তানের কাশ্মীরের ওপর নিজের আধিপত্য বিস্তারকে কেন্দ্র করে ভারত ও পাকিস্তানের মধ্যে যুদ্ধ শুরু হয় । অবশেষে জাতিপুঞ্জ ১৯৪৮ খ্রিস্টাব্দে ( ৩১ ডিসেম্বর ) কাশ্মীরে যুদ্ধবিরতি ঘোষণা করে । জাতিপুঞ্জ নির্ধারিত যুদ্ধবিরতি সীমারেখা নিয়ন্ত্রণ রেখা ’ বা ‘ Line of Control ' ( LOC ) নামে পরিচিত ।
8. রশিদ আলি দিবস কেন পালিত হয়েছিল ? [ পর্ষদ নমুনা প্রশ্ন ] [ Madhyamik 2017 )
Ans- ● ১৯৪৬ খ্রিস্টাব্দে ব্রিটিশদের হাতে বন্দি আজাদ হিন্দ বাহিনীর অন্যতম সেনাপতি রশিদ আলির বিচার হয় । বিচারে ৭ বছরের সশ্রম কারাদণ্ডে দণ্ডিত হন তিনি । এই দণ্ডের প্রতিবাদে মুসলিম ছাত্র লিগ কলকাতায় ১৯৪৬ খ্রিস্টাব্দের ১২ ফেব্রুয়ারি দিনটি রশিদ আলি দিবস হিসেবে পালনের কথা ঘোষণা করে ।
9. অলিন্দ যুদ্ধ কী ?
Ans- সশস্ত্র বিপ্লবী বিনয় বসু , বাদল গুপ্ত ও দীনেশ গুপ্ত ১৯৩০ খ্রিস্টাব্দের ৮ ডিসেম্বর রাইটার্স বিল্ডিং আক্রমণ করে কুখ্যাত কারা অধিকর্তা সিম্পসন - কে হত্যা করেন । এরপর বিশাল পুলিশ বাহিনী তাদের ওপর পালটা আক্রমণ চালালে রাইটার্স বিল্ডিং - এর বারান্দায় উভয় পক্ষের তীব্র গুলির লড়াই চলে । এই ঘটনা ‘ অলিন্দ যুদ্ধ ’ নামে পরিচিত ।
10. 21 14 মিরাট ষড়যন্ত্র মামলা কী ?
ব্রিটিশ সরকার ভারতে বামপন্থী ও শ্রমিক আন্দোলন দমনের উদ্দেশে ১৯২৯ খ্রিস্টাব্দে মুজাফফর আহমেদ , এস এ ডাঙ্গে , পি সি যোশীসহ মোট ৩৩ জন বামপন্থী শ্রমিক নেতাকে গ্রেফতার করে এক মামলা শুরু করে । এটি মিরাট ষড়যন্ত্র মামলা নামে পরিচিত । ১৯৩৩ সালে মামলার রায়ে বিভিন্ন বন্দির বিভিন্ন মেয়াদের কারাদণ্ড হয় ।
11. জাতীয় শিক্ষা পরিষদ কবে কী উদ্দেশ্যে প্রতিষ্ঠিত হয় ?
বঙ্গভঙ্গ বিরোধী আন্দোলনের পরিপ্রেক্ষিতে স্বদেশী ভাবনার পরিচালিত হয়ে ১৯০৬ খ্রিস্টাব্দে কলকাতায় জাতীয় শিক্ষা পরিষদ গঠিত হয় । জাতীয় শিক্ষা পরিষদ গঠনের দুটি উদ্দেশ্য ছিল ( ক ) ব্রিটিশ সরকারের শিক্ষা ব্যবস্থার বিরুদ্ধে বিকল্প শিক্ষার প্রসার ঘটানো । ( খ ) জাতীয় আদর্শ অনুযায়ী সাহিত্য বিজ্ঞান ও কারিগরি শিক্ষাদানসহ শিক্ষার্থীদের মাতৃভাষার মাধ্যমে শিক্ষার প্রসার ঘটানো ।
12. লাইনো টাইপ কী ?
‘ লাইনো টাইপ ' হল সুরেশচন্দ্র মজুমদার কর্তৃক নির্মিত এক ধরনের উন্নত বাংলা অক্ষরের টাইপ । এই প্রকার টাইপে পুরো লাইন ধরে ছাপা হত এবং কোনো ধরনের পরিবর্তন করতে চাইলে পুরো লাইনটিকেই নতুন রুপে বানাতে হত ।
13. পঞ্চানন কর্মকার কে ছিলেন ?
ছাপাখানার বিকাশে পঞ্চানন কর্মকার ছিলেন একজন গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তিত্ব । হুগলি জেলার বাসিন্দা পঞ্চানন কর্মকার ব্যক্তিগতভাবে একজন স্বর্ণশিল্পী হলেও চার্লস উইলকিনসের সহযোগী হিসাবে উন্নতমানের অক্ষরের টাইপ তিনি তৈরি করেছিলেন ।
14. জাইলোগ্রাফি কী ?
খ্রিস্টীয় অষ্টম শতকে চিনে কাঠ বা পাথরের ব্লকের দ্বারা যে মুদ্রণ পদ্ধতি তৈরি হয়েছিল তা জাইলোগ্রাফি নামে পরিচিত । সুরেশচন্দ্র মজুমদার কীসের জন্য স্মরণীয় ।
সুরেশচন্দ্র মজুমদার আনন্দবাজার পত্রিকার প্রকাশনা সংস্থার কর্মী হিসাবে এবং রাজশেখর বসুর পরামর্শে বাংলা অক্ষরে পরীক্ষা নিরীক্ষার মাধ্যমে লাইনো টাইপ নামক এক উন্নতমানের টাইপ নির্মাণ করেছিলেন ।
15. ‘ ইলবাৰ্ট বিল ’ কী ?
লর্ড রিপনের ( ১৮৮০-৮৪ খ্রি . ) আগে এদেশে কোনো ভারতীয় বিচারক কোনো ইংরেজের বিচার করার অধিকারী ছিল না । এই বর্ণবৈষম্য দূর করার উদ্দেশ্যে রিপনের পরামর্শে তাঁর আইন সচিব ইলবার্ট একটি বিল রচনা করেন । এতে ভারতীয় বিচারকরা শ্বেতাঙ্গ ইংরেজদের বিচার করারও অধিকার পায় । এটি ‘ ইলবাৰ্ট বিল ' নামে পরিচিত ।
16. দলিত কাদের বলা হয় ? [ Madhyamik 2017 , 2019 )
● হিন্দু বর্ণব্যবস্থায় জন্ম ও পেশাগত পরিচিতির বিচারে যেসব মানুষ সমাজের নিম্নস্তরে অবস্থান করে এবং বিভিন্ন সময়ে উচ্চবর্ণের দ্বারা সামাজিক বঞ্ছনার শিকার হয় , তারা সাধারণভাবে দলিত নামে পরিচিত ।
17. কাকোরি ষড়যন্ত্র মামলা কী ? ।
বিপ্লবী ভগৎ সিংয়ের নির্দেশে রামপ্রসাদ বিসমিল - সহ কয়েকজন বিপ্লবী উত্তর প্রদেশের কাকোরি রেল স্টেশনে ট্রেনে ডাকাতি করে । এই ঘটনার পরিপ্রেক্ষিতে যে মামলা শুরু হয় তা কাকোরি ষড়যন্ত্র মামলা নামে পরিচিত ।
18 * মাতঙ্গিনী হাজরা কে ছিলেন ? অথবা , মাতঙ্গিনী হাজরা স্মরণীয় কেন ? [ Madhyamik 2019 ) ।
মাতঙ্গিনী হাজরা ছিলেন ভারত ছাড়ো আন্দোলনের সময় একজন গান্ধিবাদী নেত্রী । ৭৩ বছরের মাতঙ্গিনী হাজরা তমলুক থানা অভিযানে নেতৃত্ব দিয়ে পুলিশের গুলিতে মৃত্যুবরণ করেন । তিনি ‘ গান্ধিবুড়ি ’ নামে পরিচিত
19. ভগিনী সেনা কী ?
ভারত ছাড়ো আন্দোলনের সময় মেদিনীপুর জেলায় গঠিত তাম্রলিপ্ত জাতীয় সরকারের অধীনে মহিলা স্বেচ্ছাসেবকদের নিয়ে একটি বাহিনী ওঠে যা ভগিনী সেনা নামে পরিচিত ।
20. তিনকাঠিয়া ব্যবস্থা কী ?
বিহারের চম্পারণে নীলকর সাহেবরা স্থানীয় কৃষকদের এক বিঘা জমির তিনকাঠাতে অর্থাৎ মোট জমির ৩/২০ অংশে নীলাশ করতে বাধ্য করেন এবং উৎপাদিত নীল করা তাদের কাছে নির্দিষ্ট দামে বিক্রি করতে বাধ্য বিত । এই ব্যবস্থা তিনকাঠিয়া ব্যবস্থা নামে পরিচিত ।
21. ‘ স্বদেশি ’ ও ‘ বয়কট ’ কথা দুটির অর্থ কী ?
বঙ্গভঙ্গ বিরোধী আন্দোলনের দুটি প্রধান কর্মসূচি হল ‘ স্বদেশি ’ ও ‘ বয়কট ' । স্বদেশি কথার অর্থ হল বিদেশি জিনিসপত্রের ও চিন্তাধারার পরিবর্তে দেশীয় জিনিস ও চিন্তাধারা গ্রহণ করা । অন্যদিকে আইরিশ শব্দ ‘ বয়কট ’ কথাটির অর্থ হল বর্জন করা । অর্থাৎ বিদেশি জিনিসপত্রের পাশাপাশি বিদেশি চিন্তাধারা , আদবকায়দা বর্জন করা ।
22. মহেন্দ্রলাল সরকার বিখ্যাত কেন ?
ড : মহেন্দ্রলাল সরকার ছিলেন কলকাতা মেডিকেল কলেজ থেকে পাশ করা একজন বিশিষ্ট চিকিৎসক । তিনি বাঙ্গালির বিজ্ঞানচর্চাকে উন্নত করার জন্য আপ্রাণ চেষ্টা চালান । বিজ্ঞানচর্চার জন্য ড : মহেন্দ্রলাল সরকার ইন্ডিয়ান অ্যাসোসিয়েশন ফর দ্য কাল্টিভেশন অফ সায়েন্স (১৮৭৬) প্রতিষ্টা করেন। তাকে ভারতীয় বিগ্গান চর্চার জনক বলা হয়।
23. নিজ এলাকা চাষা ও বে- এলাকা চাষ কী ?
যখন নীলকরর নিজের জমিতে নীলচাষ করত তখন তাকে নিজ এলাকা চাষ বলা হত এবং যখন কোনো নীলকর অন্যের জমিতে নীলচাষ করিয়ে নিত তখন তার্কে বে- এলাকা চায় বলা হত ।
24. বাংলার মুদ্রণের ইতিহাসে বটতলা প্রকাশনার গুরুত্ব কী ? [ Madhyamik 2018 ]
বাংলার মুদ্রণের ইতিহাসে বটতলা প্রকাশনার গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা ছিল । [ 1 ] এই প্রকাশনীতে কম খরচে বেশি বই ছাপা হত । [ 2 ] এই ছাপায় হ্যান্ডমেড পেপারের ব্যাপক ব্যবহার দেখা যায় । ফলে স্বদেশি কারিগরির মুনশিয়ানা ফুটে ওঠে । এ ছাড়া পুঁথি , পাঁচালি এবং অনুবাদ সাহিত্যের প্রকাশনার প্রসার ঘটে ।
25.উনিশ শতকের দ্বিতীয়ার্ধকে ‘ সভাসমিতির যুগ ’ বলা হয় কেন ? [ Madhyamik 2017 ]অথবা , সভাসমিতির যুগ বলতে কী বোঝায় ?
উনিশ শতকের দ্বিতীয়ার্ধে ভারতে পাশ্চাত্য শিক্ষার প্রসার , স্বতীয়তাবাদের উন্মেষ প্রভৃতির ফলে ভারতের বিভিন্ন প্রান্তে বেশ কয়েকটি রাজনৈতিক সংগঠন গড়ে ওঠে । এজন্য এই সময়কালকে ‘ সভাসমিতির যুগ বলা হয় । ড . অনিল শীল ঊনবিংশ শতককে ' সভাসমিতির যুগ ' বলে অভিহিত করেছেন ।
26.13 মহারানির ঘোষণাপত্র কী ?
ইংল্যান্ডের মহারানি ভিক্টোরিয়া কোম্পানির শাসনের অবসান ঘটিয়ে ভারতের শাসনভার নিজের হাতে তুলে নেন । তিনি ১৮৫৮ খ্রিস্টাব্দের ১ নভেম্বর এক ঘোষণাপত্রের মাধ্যমে ভারতীয় শাসনব্যবস্থায় নতুন নীতি ও আদর্শের কথা প্রকাশ করেন । এটি ' মহারানির ঘোষণাপত্র ' নামে পরিচিত ।
27. তিন আইন কী ? ●
কেশবচন্দ্রের নেতৃত্বে ব্রাহ্ম আন্দোলনের প্রভাবে সরকার ১৮৭২ খ্রিস্টাব্দে একটি আইন পাস করে বাল্য ও বহুবিবাহকে নিষিদ্ধ করে । এটি তিন আইন নামে পরিচিত ।
28. নবা বেদান্তবাদ কী ? অথবা , নব্য বেদান্ত কী ?
স্বামী বিবেকানন্দ প্রাচীন অদ্বৈত বেদান্ত দর্শনের নিজস্ব ব্যাখ্যা দেন যা নব্য বেদান্তবাদ বা নব্য বেদান্ত নামে পরিচিত । এই ব্যাখ্যায় তিনি বলেন যে , সর্বত্রই | ব্রহ্মের উপস্থিতি রয়েছে । আপামর মানুষের সেবা করাই হল ব্রহ্ণের সেবা করা ।
No comments:
Post a Comment