Thursday, May 22, 2025

G ix all

 1) শুদ্ধ ও অশুদ্ধ লেখ।

I) সব দুর্যোগের অন্তিম পর্যায় হল বিপর্যয়।উ:- শুদ্ধ।

ii) অক্ষরেখা ও দ্রাঘিমা রেখার কৌনিক মানের পার্থক্য 180 ডিগ্রি।উ:- শুদ্ধ।

iii) সকল পার্বত্য অঞ্চলেই গ্রস্ত উপত্যকা সৃষ্টি হয় । উ:- অশুদ্ধ।

iv) মৌজা মানচিত্র বৃহৎ স্কেলের মানচিত্র । উ:- শুদ্ধ।

v) নিম্ন অক্ষাংশে গোধূলির স্থায়িত্বকাল বেশি। উ:- অশুদ্ধ।

vi)ধাপচাষ অধিক দেখা যায় পার্বত্য অঞ্চলে। উ:- শুদ্ধ।

vii) ভূমিকম্প ঘটলেই সুনামী হয়। - অশুদ্ধ।

viii) জল ধরো জল ভরো একটি খরা প্রতিরোধ কর্মসূচি। উ:- শুদ্ধ।

ix)রেগোলিথ মৃত্তিকা সৃষ্টির মূল উপাদান। উ:- শুদ্ধ।

x)পুঞ্জিত ক্ষয় হলে ক্ষয়ীভবনের হার বাড়ে। উ:- শুদ্ধ।

xi)শর্সাবর্তানে মাটির উর্বরতা শক্তি বজায় থাকে। উ:- শুদ্ধ।

2) শূন্যস্থান পূরণ করো:- 

I) সম্পদের প্রকৃত জননী হল ------। উ:- মানুষের জ্ঞান 

ii) পৃথিবীর দীর্ঘতম গ্রস্ত উপত্যকা হল -----। উ:- দ্যা গ্রেট রিফট ভ্যালি।

iii) মৃত্তিকা সৃষ্টির প্রাথমিক পর্যায়ে ---- সৃষ্টি হয়।  উ:- রেগোলিথ।

iv) ক্ষয়ীভবনের আরেক নাম ----। উ:- পর্যায়ন।

v) আবহবিকারের অপর নাম ----। উ:- শিলাবিকার।

vi) ধস একধরনের ----। উ:- পুঞ্জিত ক্ষয়।

অ্যাটলাস হল - মানচিত্র।

জাহাজের নাবিকেরা ব্যবহার করেন - মানচিত্র চার্ট।

3) সঠিক উত্তর নির্বাচন করো:-

I) কুলিক পাখিরালয় কোন জেলায় অবস্থিত? উ:- রায়গঞ্জ জেলায়।

ii) পশ্চিমবঙ্গের নবতম জেলা হল -- ঝাড়গ্রাম।

iii) পশ্চিমবঙ্গে পাম্প স্টোরেজ জলবিদ্যুৎ কেন্দ্র রয়েছে কোন জেলায় ?উ:- পুরুলিয়া জেলায়।

iv) বিহারীনাথ পাহাড় অবস্থিত – বাঁকুড়াজেলায়।

v)মৎস্য বন্দর গড়ে উঠেছে – শংকরপুরে।

vi)চিন সাগরে ঘূর্ণিঝড়টির নাম হল - টাইফুন।

vii) প্রথম মানচিত্র বই প্রকাশ করেন— মার্কেটর।

viii)ভূমিকম্পের দেশ ' বলা হয় -জাপানকে।

ix)জারণ প্রক্রিয়ায় কোন গ্যাসীয় উপাদান প্রয়োজন হয়? উ:- অক্সিজেন।

x) ভারতের নিম্নলিখিত কোন অঞ্চল সর্বাধিক ভূমিকম্পপ্রবণ -হিমালয়।

xi)পোড়ামাটির পুতুল ও মূর্তি বিশ্ববিখ্যাত – বিষ্ণুপুর(কৃষ্ণনগর)।

xii) তুষার ঝড় সবচেয়ে বেশি হয় - মেরু অঞ্চলে।

xiii) সুনামী কোন ভাষার শব্দ? উ:- জাপানি শব্দ।

Xiv) জল জমে বরফ হলে কতটা বাড়ে? উ:- 9 শতাংশ।

xv) ভারতের প্রথম পাটকল স্থাপিত হয় - হুগলিতে।

xvi) উত্তর পূর্ব ভারতের প্রবেশদ্বার হল - শিলিগুড়ি।

xvii) কলকাতার পরিপূরক বন্দর হল - হলদিয়া।

xviii) শৈলশহরের রানী বলা হয় - দার্জিলিঙকে।

xix) মিলিয়ন শহরের জনসংখ্যা হয় - 10 লক্ষর বেশি।

xx) পশ্চিমবঙ্গের ধানভান্ডার বলা হয় - বর্ধমানকে।

xxi) ধান উৎপাদনে পশ্চিমবঙ্গ ভারতে - প্রথম।

xxii) পশ্চিমবঙ্গ কোন ধানের চাষ সবচেয়ে বেশি হয় - আমন ধান।

xxiii) পশ্চিমবঙ্গের কোন জেলায় লু বয় - পুরুলিয়া।

xxiv) পশ্চিমবঙ্গে কালবৈশাখী হয় - গ্রীষ্মকালে।

xxv) পশ্চিমবঙ্গের দুঃখ বলা হয় - দামোদরকে।

xxvi) দ্বারকেশ্বর ও শিলাবতীর মিলিত প্রবাহ - রূপনারায়ন।

xxvii) উত্তরবঙ্গের ত্রাসের নদী হল - তিস্তা।

xxviii)কেলেঘাই ও কংসাবতীর মিলিত প্রবাহ - হলদি।

xxix) পশ্চিমবঙ্গের সর্বোচ্চ শৃঙ্গ হল - সান্দাকফু।

xxx) পশ্চিমবঙ্গের মোট জেলা হল - 23 টি।

xxxi) পশ্চিমবঙ্গের নবতম জেলা হল - ঝাড়গ্রাম।

xxxii) ভারতের প্রাচীনতম তৈলখনি হল - ডিগবয়।

xxxiii ) ভারতেরবৃহত্তম তৈল খনি হল- বোম্বে হাই।

xxxiv ) সাদা কয়লা বলা হয় - জলবিদ্যুৎকে।

xxxv )কোক কয়লা তৈরি হয় - বিটুমিনাস থেকে।

xxxvi) ভারতেরবৃহত্তম কয়লাখনি হল - ঝরিয়া।

xxxvii ) সম্পদের প্রকৃত জননী হল - মানুষের জ্ঞান।

xxxviii) পেনিপ্লেনের অনুচ্চ টিলা হল - মোনাডনক।

xxxix)  পৃথিবীর উচ্চতম মালভূমি হল - পামীর।

XL) পর্বতের যে ঢালে বৃষ্টি হয় - প্রতিবাত ঢাল।

XLI )ভূমধ্যসাগরের আলোকস্তম্ভ বলা হয় - স্ট্রম্বলিকে।

XLII) পাতসংস্থান তত্বের জনক হলেন - পিচো।

XLIII )অক্ষরেখার অপর নাম - সমাক্ষরেখা।

XLIV) দ্রাঘিমা রেখার অপর নাম - দেশান্তর রেখা।

XLV) এক ডিগ্রি দ্রাঘিমার জন্য সময়ের পার্থক্য হয় - চার মিনিট।

XLVI ) কোন স্থান ও তার প্রতিপাদ স্থানের সময়ের পার্থক্য হয় - 12 ঘন্টা।

XLVII) প্রতিটি দ্রাঘিমা কত ডিগ্রি কোন উৎপন্ন করে - 180 ডিগ্রি।

XLVIII) গিনিচের সময় নির্নয়ক ঘড়ি হল - ক্রনোমিটার।

XLIX) ভারতের প্রমাণ দ্রাঘিমা - 82 ডিগ্রি 30 মিনিট।

L) গিনিচের সঙ্গে ভারতের প্রমাণ সময়ের পার্থক্য - সাড়ে পাচ ঘন্টা।

1। বন্যা ও খরার কারন লেখ।

উ:- বন্যার কারন:- 

ক) একনাগাড়ে কয়েকদিন বৃষ্টি হলে বন্যা দেখা দেয়।

খ) বর্ষা কালের আগে মৌসুমী বায়ু প্রবেশ করলে অতিরিক্ত বৃষ্টির ফলে বন্যা হয়।

গ) মৌসুমী বায়ু বেশি দিন স্থায়ী হলে বন্যা হয়।

ঘ) অতিরিক্ত পরিমাণে বাধের জল ছাড়লে বন্যা হয়।

খরার কারন:- 

ক) মৌসুমী বায়ুর স্থায়ীত্ব কম হলে খরা হয়।

খ) সময়ের পরেও মৌসুমী বায়ুর আগমন না ঘটলে খরা হয়।

গ) স্বাভাবিক এর তুলনায় কম বৃষ্টি হলে খরা হয়।

ঘ) অতিরিক্ত পরিমাণে গাছ কাটার ফলে বৃষ্টির পরিমাণ কমে যায়। ফলে খরা হয়।

2। হিমানী সম্প্রপাত কী? 

উ:- পর্বতের উপরের বিশালাকার বরফের স্তুপ অভিকর্ষের টানে নীচে নেমে আসাকে হিমানী সম্প্রপাত বলে। এর প্রভাবে পার্বত্য অঞ্চলে বিশাল ক্ষয়ক্ষতি হয়।

3) যান্ত্রিক আবহবিকারের প্রক্রিয়াসমূহের সংক্ষিপ্ত ব্যাখ্যা দাও । 

উষ্ণতার পরিবর্তন , শিলাস্তরে চাপের হ্রাসবৃদ্ধি , আর্দ্রতার পরিবর্তন প্রভৃতি কারণে ভূপৃষ্ঠের শিলাস্তর যান্ত্রিকভাবে চূর্ণবিচূর্ণ হলে তাকে যান্ত্রিক আবহবিকার বলে । যান্ত্রিক আবহবিকার বিভিন্নভাবে ঘাটে । যেমন- -

ক ) প্রস্তর টাই খণ্ডীকরণ বা পিওবিশরণ : শিলা তাপের কুপরিবাহী হওয়ায় দিনের বেলা শিলা অধিক তাপে প্রসারিত এবং রাত্রিবেশ কম তাপে সংকুচিত হয় । ক্রমাগত সংকোচন ও প্রসারণের কারণে শিলাস্তরে অসংখ্য ফাটলের সৃষ্টি হয় এবং একসময়ে ফাটল বরাবর শিলাখন্ড আলগা হয়ে খুলে বেরিয়ে আসে । একে প্রস্তুর চাই খ্রন্ডীকরণ বলে । মরুভূমি অঞ্চলের গ্রানাইট শিলায় এই প্রক্রিয়া দেখা যায়।

খ) ক্ষুদ্রকণা বিশরণ :-

শিলা বিভিন্ন খনিজের সমন্বয়ে গঠিত হওয়ায় দিনের প্রস্তর চাই খণ্ডীকরণ বেলায় সূর্যতাপে শিলাখনিজগুলি বিভিন্ন হারে প্রসারিত ও রাত্রিবেলা বিভিন্ন হারে সংকুচিত হয় । ক্রমাগত সংকোচন ও প্রসারণে শিলায় পীড়নের সৃষ্টি হয় এবং একসময় শিলা আওয়াজ করে ফেটে ক্ষু ক্ষুদ্র খাণ্ডে পরিণত হয় । একে ক্ষুদ্রকণা বিশরণ বলে । মরু অঞ্চলের গ্রানাইট শিলাতে এই প্রক্রিয়া দেখা যায় । 

গ) শল্ক মোচন :-

 শিলা তাপের কুপরিবাহী হওয়ায় শিলাস্তরের বাইরের অংশ দিনের বেলায় প্রসারিত ও রাত্রিবেলায় সংকুচিত হয় । কিন্তু ভিতরের অংশ অপরিবর্তনীয় থাকে । ফলে শিলান্তরের ভিতর থেকে বাইরের দিকে তাপীয় ঢালের সৃষ্টি হয় । এর ফলে বাইরের অংশ পিঁয়াজের খোসার মতো খুলে যায় । একে শঙ্কমোচন  বলে । মরু অঞ্চলে গ্রানাইট শিলায় শঙ্কমোচন দেখা যায় ।

4) রাসায়নিক আবহবিকার প্রক্রিয়াগুলির নাম করো এবং যে কোনো দুটি প্রক্রিয়ার ব্যাখ্যা দাও ।

 রাসায়নিক আবহবিকারের প্রধান প্রক্রিয়া গুলি হল— ( 1 ) কার্বনেশন বা অঙ্গারযোজন , ( ii ) অক্সিডেশন বা জারণ ( iii ) হাইড্রেশন বা জলযোজন , ( iv ) হাইড্রোলিসিস বা আর্দ্র বিশ্লেষণ এবং ( v ) সলিউশন বা দ্রবন।

 ( i ) কার্বনেশন ( Carbonation ) বা অঙ্গার যোজন : বায়ুমণ্ডলের কার্বন ডাই - অক্সাইডের  সঙ্গে জলের রাসায়নিক সংযোগ সৃষ্ট কার্বনিক আসিড শিলা খনিজের সাথে বিক্রিয়া ঘটিয়ে শিলার পরিবর্তন ঘটালে তাকে কার্বনেশন বলে । বৃষ্টির জল বাতাসের কার্বন ডাইএক্সাইডের সাথে মিশে সৃষ্টি হয় মৃদু কার্বনিক অ্যাসিড।এই কার্বনিক আসিড চুনাপাথর বা আলশিয়াম কার্বনেটের সাথে বিক্রিয়া ঘটিয়ে ক্যালশিয়াম বাই কার্বনেট তৈরি করে যা সহজেই জলে দ্রবীভূত হয় ।

 ( ii ) অক্সিডেশন ( Oxidation ) বা জারন:-

জল  বা জলীয় বাষ্পের উপস্থিতিতে শিলা খনিজের সাথে রাসায়নিক প্রক্রিয়ায় অক্সিজেন যুক্ত হলে তাকে কারণ বলে । ভূপৃষ্ঠে যে সকল শিলার মধ্যে লোহা আছে সেখানেই এই প্রক্রিয়া . ক্রিয়াশীল । তাছাড়া আম্ফিবোল , পাইরক্সিন ও বায়োটাইট খনিজের ওপরেও অক্সিডেশন কার্যকর হয় । লোহা যখন ফোরাস অক্সাইড রূপে থাকে তখন তা ভীষণ কঠিন , কিন্তু অক্সিডেশন প্রক্রিয়ায় যখন ফেলিক অক্সাইডে পরিণত হয় তা সহজে ভেঙে যায় এবং শিলায় মরচে ধরে।

5) শস্যাবর্তন কী?

উ:- বছরের পর বছর একই জমিতে একই ফসল চাষ না করে বছরের বিভিন্ন সময় বিভিন্ন ফসল পর্যায়ক্রমে চাষ করাকে শস্যাবর্তন বলে। এর ফলে মাটির উর্বরতা শক্তি বৃদ্ধি পায়।

6) ম্যানগ্রোভ অরশোর বৈশিষ্ট্যগুলি উল্লেখ করো । 

উ:-  ( i ) নরম মাটিতে গাছগুলি যাতে পড়ে না যায় তার জন্য উদ্ভিদগুলিতে স্তস্তমূল ও ঠেসমূল থাকে । 

( ii ) অতিসুক্ষ্ম লবণাক্ত পলিমাটিতে গাছগুলি জন্মায় । তাই বায়ু চলাচল করতে পারে না বলে মাটির ভিতরের মূল বায়ু সংগ্রহের জন্য খাড়াভাবে উপরে উঠে আসে । এই মূল্য হল শ্বাসমূল।

(iii) কম অক্সিজেনযুক্ত মাটিতে বীজ অঙ্কুরিত হতে পারে না বলেই গাছের মধ্যেই বীজের অঙ্কুরোদগম ঘটে । এই পদ্ধতিই হলজরায়ুজ অঙ্কুরোদগম।

7) ল্যাটেরাইট মাটির বৈশিষ্ট্য লেখ।

উ:- ল্যাটেরাইট মাটির বৈশিষ্ট্য:-

ক) এই মাটির রং বাদামি বা লাল।

খ) এই মাটিতে জল থাকলে থকথকে কিন্তু  শুকিয়ে গেলে কাদার মতো শক্ত হয়।

গ) এই মাটির প্রধান উপাদান হল - লোহা, অ্যালুমিনিয়াম ও ম্যাঙ্গানিজ।

8) উত্তরবঙ্গের নদীর বৈশিষ্ট্য উল্লেখ করো । 

উ:- ক)  পর্বতের হিমবাহ ও বরফগলা জলের সাথে সাথে বৃষ্টির জল পায় বলে নদীগুলি চিরপ্রবাহী।

খ) পার্বত্য অংশের গভীর গিরিখাত প্রমাণ করে অধিকাংশই পূর্ববর্তী নদী ।

গ)  তরাই ও ডুয়ার্সের নদীগুলি খুব চওড়া , তাই বর্ষাকালে অধিক বৃষ্টিতে প্রবল বন্যা হয় ।

ঘ) নদীগুলি অধিকাংশ বাংলাদেশে গিয়ে পদ্মা বা যমুনার সাথে মিলিত হয়েছে । 

ঙ) নদীগুলি সমভূমিতে প্রায়শই গতিপথ পরিবর্তন করে ।

9).মৌজা মানচিত্রের গুরুত্ব ও বৈশিষ্ট্য লেখো । 

উ:- ( ১ ) এই মানচিত্র থেকে জমির পরিমাণ ও মালিকানা জানা যায় । ( ২ ) সরকারের জমি অধিগ্রহণের প্রয়োজন হলে এই মানচিত্রের সাহায্য নেয় । ( ৩ ) সরকার জমির রেভিনিউ , ট্যাক্স এই মানচিত্রের মাধ্যমে সংগ্রহ করে । ( ৪ ) সরকার নির্ধারিত জমির এই মানচিত্রের দ্বারা ঠিক হয় । ( ৫ ) উন্নয়নের পরিকল্পনা গ্রহণে এই মানচিত্র কাজে লাগে । ( ৬ ) ভূমিব্যবহার মানচিত্র ( Land Use Map ) এই মানচিত্র থেকেই প্রস্তুত হয় । 

10) টোপোগ্রাফিক্যাল মানচিত্রের বৈশিষ্ট্য লেখো । 

উ:-  ( ১ ) এটি বৃহৎ স্কেলের মানচিত্র এবং এটি সুনির্দিষ্ট স্কেলে আঁকা হয় । ( ২ ) এই মানচিত্রে অক্ষাংশ ও দ্রাঘিমার বিস্তার নির্দিষ্ট থাকে এবং প্রতিটি মানচিত্রের একটি নির্দিষ্ট নাম্বার থাকে । ( ৩ ) জরিপকার্যের মাধ্যমে এই মানচিত্র প্রস্তুত হয় । বর্তমানে উপগ্রহ চিত্র ও আকাশচিত্রথেকে প্রাপ্ত তথ্যের উপর ভিত্তি করে মানচিত্রকে আরও নিখুঁতভাবে পরিবর্ধন ও পরিমার্জন করা হয় । ( ৪ ) বাদামি রঙের সমোন্নতি রেখার সাহায্যে ভূমির উচ্চতা দেখানো হয় ।


No comments:

Post a Comment